ই-অরেঞ্জের সাবেক CEO চার দিনের রিমান্ডে আদেশ দেন।

ই-অরেঞ্জের সাবেক CEO চার দিনের রিমান্ডে আদেশ দেন।

Spread the love

আদালত সূত্র জানায়, মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আমিনুল ইসলাম আজ আসামিকে আদালতে হাজির করে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোসহ ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। প্রথমে তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর রিমান্ড শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

আসামিপক্ষের আইনজীবী শান্তনু ধর রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। তিনি বলেন, নাজমুল আলম রাসেল নিজেই একজন ভিকটিম। চার মাস আগে তিনি চাকরি ছেড়ে দেন। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আমান উল্লাহ। তারপরও তাঁর বিরুদ্ধে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় মামলা করা হয়।

সেই মামলায় তাঁকে দুই দফা রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তিনি বলেন, ‘তিনি তো চাকরি ছেড়েই দিয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে কেন মামলা হবে? তাঁকে কেন রিমান্ডে নিতে হবে? তাঁর জামিনের প্রার্থনা করছি।’

রাষ্ট্রপক্ষে গুলশান থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আলমগীর হোসেন জামিন আবেদনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত চার দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।

এ মামলায় ২৩ আগস্ট ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তাঁর স্বামী মাসুকুর রহমান এবং প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) আমান উল্লাহর পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। ১৭ আগস্ট মামলাটি করেন ই-অরেঞ্জের গ্রাহক তাহেরুল ইসলাম।